একটি উগ্রপন্থী সন্ত্রাসী ব্যক্তিদের হাতে জিম্মি একটি সামাজিক শিক্ষিত নম্র পরিবার”

মোঃ শামীম পটুয়াখালী।
গত ২১/০২/২০২২ তারিখ পৈত্রিক ও কবলা জমিজমা অবৈধভাবে ভোগদখল নিয়ে পটুয়াখালী সদর থানায় মোঃ আ:মন্নান মৃধা. পিতা:-আবুল হাসেম মৃধা গং,গ্রাম:-বাদুরা.ডাকঘর :-বাদুরা, উপজেলা ও জেলা :- পটুয়াখালী এদের বিরুদ্ধে সুষ্ঠুভাবে সমাধানের জন্য অফিসার ইনচার্জ বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেন মোঃ নুর ইসলাম মৃধা.পিং মৃত মোঃ রুস্তম আলী মৃধা.গ্রাম: বাদুরা.ডাকঘর :-বাদুরা.উপজেলা ও জেলা:- পটুয়াখালী। এবং অভিযোগ দাখিলের পর তৎকালীন ডিউটি অফিসার এস আই মোঃ নজরুল ইসলাম কে বিষয়টি তদন্তের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের জন্য বলা হয়।তিনি দায়িত্ব পেয়ে বাদী ও বিবাদী কে নোটিশ এর মাধ্যমে থানায় হাজির করে দুই পক্ষের কথা শুনে উভয়ই পক্ষকে স্হানীয় সালিসের মাধ্যমে উক্ত বিষয়ে সমাধানের মাধ্যমে মিমাংসা করার জন্য বলা হয়। এবং দুই পক্ষই উপস্থিতির মাধ্যমে দুইজন করে সালিস মানে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল উক্ত অফিসারের মাধ্যমে দুই পক্ষই লিখিত ভাবে সালিশ মান্য করে দিন তারিখ ঠিক করে। এবং উভয় পক্ষের সালিসি গন পক্ষ দ্বয়ের বাড়িতে বসে এক একবার করে চার চারবার করে তাহাদের সই মোহরকৃত পর্চা দলিল এবং উপস্থিত ব্যক্তিগনের ও মানিত স্বাক্ষীগনের স্বাক্ষী গ্রহণ করিয়া উক্ত কাগজপত্র যাছাই বাছাই করে সকল বিষয়ে অবগত হয়। অত:পর বিবেচ্য বিষয় হইল বাদী বিবাদীগনের মধ্যে ১৯৫৩ ইংরেজি সনের মোকাম পটুয়াখালী ১ম মুনসেফ আদালতে দেওয়ানী মামলা নং ৬/৫৩ বাদী বতর্মান বিবাদীর পিতা আবুল হাসেম মামলা দায়ের করিলে বিগত ০৬/০১/১৯৫৬ ইং তারিখের ছলেমূলে উভয় পক্ষের সম্মতিতে আপষ বন্টনে রায় ডিগ্রিতে দেখা যায়। মামলার বাদী ও বিবাদীগনের মধ্যে বসতবাড়ি সহ সকল দাগের ভাগ বন্টন বাদী পশ্চিম পাশ,বিবাদী পূর্ব পাশ এবং বাদীর অংশ ৯ আনা এবং বিবাদী ৭ আনা বাড়ি সহ সকল দাগে ভোগ দখল করিবে। এই মর্মে সালিসিগন আদালতের রায় অনুযায়ী এবং আদালত কে সম্মান করে বাড়ির অংশ ৯আনা বিবাদীকে পশ্চিম পাশ দিয়ে এবং বাদীকে ৭আনা পূর্ব পাশ দিয়ে ভাগ করিয়া দিয়ে থাকে সালিসিগন। ইহাতে বাদী ও বিবাদীর পূর্ব থেকেই লাগানো গাছপালা হেরফের হয়ে থাকে। তাই উক্ত গাছপালা যে যেভাবেই লাগাইছিল সে সেই ভাবে গাছ কাটিয়ে যায়গা পরিঙ্কার করিয়া বতর্মান ভাগ অনুযায়ী সমস্ত যায়গা ভোগ দখল করিবে।সালিসিগন এই রায় প্রদান করিলে উক্ত রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে দেখা যায় বিবাদীর ঘর বাদীর যায়গায় ৪.৬০ শতাংশ ঘর সহ যায়গা বাদী পেয়ে থাকে বিবাদীর মধ্যে। সালিসি গন উক্ত ঘরের যায়গা অন্য ফাকা যায়গা দিয়া বুঝাইয়া দিতে চাইলে বিবাদী তাহা দিতে অসম্মতি যানায়। এবং কোন সালিসি মানে না বরং আদালতের রায়ও বিবাদী মানতে রাজি নন। এবং সকল তদন্তের মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে উক্ত বিবাদীগন ভবিষ্যতে যেকোনো একটি ষড়যন্ত্রের মধ্যে দিয়ে বাদী পক্ষকে ফাসানোর পায়তারা করে আসছে। তাই বাদী পক্ষ এলাকায় একজন সামাজিক ব্যক্তিত্ব এবং তার ছেলে সন্তান সবাই শিক্ষিত ও একছেলে পুলিশ ডিফেন্স এ চাকরি করার সার্থেও তিনি বাংলাদেশ সরকারের আইনের উপর বিশ্বাস রেখে গনমাধ্যাম কর্মীদের কে বিষয়টি অবহ্যাহিত করে।এবং গনমাধ্যাম কর্মীদের সামনে বসেই বিবাদীর স্ত্রী ও মেয়ে বসতভিটার সামনে ছাগল রাখার ঘরে আগুন দিয়ে বাদীকে বিভিন্ন ভয়ভিতি দেখানো হয়েছে। তাই এরকম একটি ঘটনা ঘটার আগে পটুয়াখালী প্রশাসনিক কে বিষয়টি অতি দ্রত দেখার অনুরোধ করেন বাদী মোঃ নুর ইসলাম মৃধা।
উক্ত শালিসী গনের নাম পরিচয় নিম্মে দেওয়া হল।১/ আ: বারেক মাষ্ঠার অব: প্রধান শিক্ষক,বাদুরা হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
২/ মোঃ শাহজাহান হাওলাদার গন্যমান্য সামাজিক ব্যক্তি আঠারোগাছিয়া আমতলি বরগুনা।
৩/ গনেশ চন্দ্র শীলসাবেক মেম্বার আউলিয়াপুর ইউনিয়ন।
৪/ মোঃ ইব্রাহিম খলিল সহকারী শিক্ষক দক্ষিণ বাদুরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়। ৫/ মোঃ তাহের মিয়া সার্ভেয়ার আমখোলা ইউনিয়ন।
বিগত ০৭/০৭/২০২২ রোজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১১.০০ ঘটিকায় আমার ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে এক ভদ্রলোক ফোন করে বিগত ও বতর্মানে কিছু তাদের পৈত্রিক ও কবলা কিছু জমিজমার ব্যাপারে অভিযোগ করে। তখন আমি তাকে বিকেলে সময় দিব বলে যানিয়ে দেই এবং বিকাল পাচ ঘটিকার সময় আমি ঘটনা স্হালে পৌছায় এবং আমি গোপন ভাবে অনুসন্ধান করি উক্ত বিষয়টি। তারপর কিছু ঘটনা সত্যতার জন্য কিছু ছবি তুলি আমি একদম চুপচাপ করে।
ঠিক ঐ মুহূর্তেই আমার কিছু দুরে থেকে একটি মেয়ে ও মহিলা আমাকে ফলো করে ভিডিও ধারন করে এবং আমার সাথে থাকা বাদী মোঃ নুর ইসলাম মৃর্ধার ছেলে কে অকাথ্য ভাষায় গালিগালাজ সহ নানা ভয়ভীতি দেখায়। যা আমি দেখে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকি এবং মুহূর্তের মধ্যেই ঐ বাদীর ছেলেকে নিয়ে বাজারে চলে আসি। পরিস্থিতি ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য।